দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর, কারণ প্রশ্ন উত্তর, উচ্চ মাধ্যমিক দর্শন প্রশ্ন উত্তর , দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় MCQ, দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় SAQ, দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় বড়ো প্রশ্ন উত্তর, দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় ছোট প্রশ্ন উত্তর, HS Philosophy Questions Answers, HS Philosophy MCQ, HS Philosophy SAQ.

দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর

Bangla Shiksha: দশম অধ্যায়: কারণ প্রশ্ন উত্তর, উচ্চ মাধ্যমিক দর্শন প্রশ্ন উত্তর, HS Philosophy Question Answer, HS Philosophy MCQ, HS Philosophy SAQ, পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষায় 30 শতাংশের বেশি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্নোত্তর (MCQ) থাকে।তোমরা যদি এই বিভাগে সম্পূর্ণ নম্বর তুলতে পারো, তাহলে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় নম্বর অনেকটা বেড়ে যায়। তাই তোমাদের সুবিদার্থে আমরা প্রতিটা অধ্যায় থেকে বাছাই করে 1 টি অতি-সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর এবং 10 টি অতি-সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর এবং 15 টি বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নোত্তর নিয়ে এসেছি।


দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর MCQ


1) ________ এর মতে ‘কারণ হল কার্যের নিয়ত শর্তান্তরহীন, অব্যবহিত, পূর্ববর্তী ঘটনা।’
[A] মিল
[B] লক
[C] হিউম
[D] ইউয়িং

Show Ans

Correct Answer: [A] মিল

2) ‘গুনের দিক থেকে কারণ হল কার্যের অব্যবহিত, শর্তান্তরহীন, অপরিবর্তনীয় অগ্রবর্তী ঘটনা এবং পরিমাণের দিক থেকে কারণ হল কার্যের সমান।’ এ কথা বলেছেন –
[A] কার্ভেথ রিড
[B] জে এস মিল
[C] আই এম কোপি
[D] ডব্লু ভি ও কোয়াইন

Show Ans

Correct Answer: [A] কার্ভেথ রিড

3) ‘পরিমানের দিক থেকে কারণ ও কার্য সমান’ -এ কথা বলেছেন 
[A] মিল
[B] কার্ভেথ রিড
[C] অ্যারিস্টটল 
[D] প্লেটো

Show Ans

Correct Answer: [B] কার্ভেথ রিড

4) অনিয়ত পূর্বগামী ঘটনাকে ‘কারণ’ মনে করলে যুক্তিতে যে দোষ দেখা দেয় তাকে বলে-
[A] অস্তিত্বমূলক দোষ
[B] বহুকারন দোষ
[C] কাকতালীয় দোষ
[D] অপর্যবেক্ষন দোষ

Show Ans

Correct Answer: [C] কাকতালীয় দোষ

5) বস্তুর অবিনশ্বরতার সূত্রটি হল –
[A] আবশ্যিক শর্ত রূপে কারণ
[B] পর্যাপ্ত শর্ত রূপে কারণ
[C] কারণের গুনগত লক্ষণ
[D] কারণের পরিমাণগত লক্ষণ

Show Ans

Correct Answer: [D] কারণের পরিমাণগত লক্ষণ

6) শক্তির অবিনশ্বরতার সূত্রটি হল –
[A] কারণের পরিমাণগত লক্ষণ
[B] কারণের গুনগত লক্ষণ
[C] কারণের আবশ্যিক শর্ত
[D] কারণের পর্যাপ্ত শর্ত

Show Ans

Correct Answer: [A] কারণের পরিমাণগত লক্ষণ

7) কারণ হল –
[A] শর্তের সমষ্টি
[B] সংশয়াত্মক ঘটনার সমষ্টি
[C] আপতিক ঘটনার সমষ্টি
[D] অনিবার্য ঘটনার সমষ্টি

Show Ans

Correct Answer: [A] শর্তের সমষ্টি

8) _______ -এর মতে, কারণ হল সদর্থক এবং নঞর্থক শর্তের সমষ্টি। 
[A] অ্যারিস্টল
[B] মিল
[C] কোপি
[D] বেইন

Show Ans

Correct Answer: [B] মিল

9) কারণকে আবশ্যিক শর্ত হিসেবে গ্রহণ করা হলে কার্যটি হবে –
[A] আকস্মিক ঘটনা
[B] সহগামী ঘটনা
[C] কারণের নিয়ত পূর্বগামী ঘটনা
[D] কারণের অ-নিয়ত অনুগামী ঘটনা

Show Ans

Correct Answer: [D] কারণের অ-নিয়ত অনুগামী ঘটনা

10) কারণকে পর্যাপ্ত শর্ত হিসেবে গ্রহণ করা হলে কার্যটি হবে –
[A] কারণের নিয়ত পূর্বগামী ঘটনা
[B] কারণের নিয়ত অনুগামী ঘটনা
[C] সহগামী ঘটনা
[D] আকস্মিক ঘটনা

Show Ans

Correct Answer: [B] কারণের নিয়ত অনুগামী ঘটনা

11) ‘ক’ হল ‘খ’ -এর ঘটার আবশ্যিক শর্ত। এ কথার অর্থ হল –
[A] যদি ‘ক’ নয় তবে ‘খ’ নয়
[B] যদি ‘খ ‘ নয় তবে ‘ক’ নয়
[C] যদি ‘ক’ তবে ‘খ’
[D] যদি ‘খ’ তবে ‘ক’

Show Ans

Correct Answer: [A] যদি ‘ক’ নয় তবে ‘খ’ নয়

12) ‘ক হল খ এর পর্যাপ্ত শর্ত’ এ কথার অর্থ হল –
[A] যদি ‘ক’ ঘটে তবে ‘খ’ ঘটে
[B] যদি ‘খ’ ঘটে তবে ‘ক’ ঘটে
[C] যদি ‘ক’ না ঘটে তবে ‘খ’ ঘটে না
[D] যদি ‘খ’ না ঘটে তবে ‘ক’ ঘটে না

Show Ans

Correct Answer: [A] যদি ‘ক’ ঘটে তবে ‘খ’ ঘটে

13) কারণকে পর্যাপ্ত শর্ত হিসেবে গ্রহণ করেন –
[A] মিল
[B] ব্রেইন
[C] কোপি
[D] জোসেফ

Show Ans

Correct Answer: [A] মিল

14) ‘কারণ’ শব্দের দ্বারা পর্যাপ্ত-আবশ্যিক শর্তকে নির্দেশ করেন –
[A] মিল
[B] বেইন
[C] আই এম কোপি
[D] কার্ভেথ রিড

Show Ans

Correct Answer: [C] আই এম কোপি

15) বৃষ্টি হওয়া মাটি ভেজার কারণ –
[A] আবশ্যিক শর্ত
[B] পর্যাপ্ত শর্ত
[C] আবশ্যিক-পর্যাপ্ত শর্ত
[D] কোনোটিই নয়

Show Ans

Correct Answer: [B] পর্যাপ্ত শর্ত

16) ভেজা কাঠে অগ্নিসংযোগ ধুম সৃষ্টির কারণ। এখানে ‘কারণ’ কথাটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে তা হল –
[A] পর্যাপ্ত শর্ত
[B] আবশ্যিক শর্ত
[C] পর্যাপ্ত ও আবশ্যিক শর্ত
[D] অনাবশ্যক শর্ত

Show Ans

Correct Answer: [C] পর্যাপ্ত ও আবশ্যিক শর্ত

17) ‘অক্সিজেনের উপস্থিতি দহনের কারণ।’ এখানে ‘কারণ’ কথাটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে তা হল – 
[A] আবশ্যিক শর্ত
[B] পর্যাপ্ত শর্ত
[C] আবশ্যিক-পর্যাপ্ত শর্ত
[D] বহুকারন ববাদ

Show Ans

Correct Answer: [A] আবশ্যিক শর্ত

18) এককারণবাদ কে সমর্থন করেন –
[A] অ্যারিস্টটল
[B] কান্ট্
[C] হিউম
[D] কোপি

Show Ans

Correct Answer: [D] কোপি

19) বহুকারণবাদ কে সমর্থন করেন?
[A] অ্যারিস্টটল
[B] কান্ট্
[C] বেইন
[D] হোয়েটলে

Show Ans

Correct Answer: [C] বেইন


দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন দশম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর SAQ


প্রশ্নঃ কারণ কাকে বলে?

উত্তরঃ দার্শনিক কার্ভেথ রিড -এর মতে, গুণের দিক থেকে কারণ হল কার্যের অব্যবহিত শর্তান্তরবিহীন, অপরিবর্তনীয়, পূর্ববর্তী ঘটনা। 

প্রশ্নঃ মিল কীভাবে কারণ -এর লক্ষণ দিয়েছেন?

উত্তরঃ মিল এর মতে, যদি কোনো ঘটনা শর্তান্তরবিহীন ও অপরিবর্তনীয়ভাবে পূর্ববর্তী কোনো ঘটনা বা ঘটনার সংমিশ্রনকে অনুসরণ করে, তাহলে পূর্ববর্তী ঘটনাকে কারণ বলা হয়।

প্রশ্নঃ কার্ভেথ রিড কীভাবে কারণের লক্ষণ দিয়েছেন?

উত্তরঃ কার্ভেথ রিড -এর মতে, গুনের দিক দিয়ে কারণ হল কার্যের অব্যবহিত, শর্তান্তরহীন, অপরিবর্তনীয় পূর্ববর্তী ঘটনা এবং পরিমানের দিক থেকে কারণ হল কার্যের সমান। 

প্রশ্নঃ মিল ‘স্থায়ী কারণ’ বলতে কী বলেছেন?

উত্তরঃ যেসব ঘটনার সম্পূর্ণভাবে অপসারণ করা সম্ভব নয়, দার্শনিক মিল তাদের নাম দিয়েছেন স্থায়ী কারণ। 

প্রশ্নঃ কারণের গুনগত লক্ষণ কী?

উত্তরঃ গুনের দিক থেকে কারণ হল কার্যের নিয়ত বা অপরিবর্তনীয় শর্তান্তরহীন অব্যবহিত পূর্ববর্তী ঘটনা। 

প্রশ্নঃ যে-কোনো পূর্ববর্তী ঘটনাকে কারণ বললে কী দোষ দেখা দেয়?

উত্তরঃ যে-কোনো পূর্ববর্তী ঘটনাকে কারণ বললে কাকতালীয় দোষ দেখা দেয়। 

প্রশ্নঃ কারণের পরিমাণগত লক্ষন লেখো। 

উত্তরঃ কারণের পরিমাণগত লক্ষন হল – পরিমাণের দিক থেকে কারণ হল কার্যের সমান। 

প্রশ্নঃ কারণের পরিমাণগত লক্ষণের মূলভিত্তিগুলি কী কী?

উত্তরঃ কারণের পরিমাণগত লক্ষণের মূলভিত্তিগুলি হল – (১) জড়ের সংরক্ষন নীতি এবং (২) শক্তির নিত্যতা নীতি। 

প্রশ্নঃ কারণ ও শর্তের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তরঃ কারণ হল শর্তের সমষ্টি। শর্ত হল কারণের এমন এক অপরিহার্য অংশ, যা কার্য সৃষ্টির পক্ষে একান্ত প্রয়োজনীয়। 

প্রশ্নঃ কারণ সম্পর্কে লৌকিক অভিমত কী?

উত্তরঃ কারণ সম্পর্কে লৌকিক অভিমত হল – কারন হল এমন একটি পূর্ববর্তী ঘটনা, যা অন্য্ একটি ঘটনাকে ঘটতে সাহায্য করে। 

প্রশ্নঃ কারণের পর্যাপ্ত শর্ত কাকে বলে?

উত্তরঃ যে শর্তের উপস্থিতিতে কার্যটি অবশ্যই ঘটে, তাকে পর্যাপ্ত শর্ত বলা হয়। 

প্রশ্নঃ ‘অতিবৃষ্টি হলো বন্যার কারণ’ এখানে ‘কারণ’ কথাটি কোন শর্তকে নির্দেশ করছে?

উত্তরঃ অতিবৃষ্টি হলো বন্যা হওয়ার আবশ্যিক কারণ।

প্রশ্নঃ বহুকারণবাদ বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ একটি কার্যের একাধিক কারণকে বহুকারণবাদ বলা হয়। 

প্রশ্নঃ বহুকারণ সমন্বয় কী?

উত্তরঃ যখন একাধিক কারণ একত্রে মিলিত হয়ে একটি মিশ্র কার্য উৎপন্ন করে, তখন সেই মিশ্র কার্যের কারণকে বলা হয় বহুকারণ সমন্বয়। 

প্রশ্নঃ বহুকারণ সমন্বয় -এর নীতিটি উল্লেখ করো। 

উত্তরঃ বহুকারণ সমন্বয় -এর নীতি হল – (১) সমজাতীয় কার্য সংমিশ্রন (২) ভিন্নজাতীয় কার্য সংমিশ্রন। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *